ভিডিও বার্তায় মনিকা রানী বলেন,
“আমি অমরেশ ওঝাকে অনেক আগেই ডিভোর্স দিয়েছি এবং আমার সন্তানকে দেশের প্রচলিত আইনের অধীনে নিজে লালন-পালন করছি। এটি ছিল আমার ব্যক্তিগত ও স্বেচ্ছায় নেওয়া সিদ্ধান্ত, এখানে কারও প্রভাব ছিল না।”
তিনি আরও দাবি করেন,
“জল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সম্পূর্ণ নির্দোষ। তাকে একটি মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত ও অন্যায়। আমি দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানাই, যেন এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।”
উল্লেখ্য, ওয়ার্ড সভাপতি অমরেশ ওঝার পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছিল, মিজানুর রহমান জোরপূর্বক মনিকা রানীকে নিয়ে যান। এই অভিযোগের ভিত্তিতে ইউনিয়ন বিএনপি মিজানুর রহমানকে তার দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করে।
তবে মনিকা রানীর ভিডিও বার্তা সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। দলীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে।
এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত ইউনিয়ন কিংবা জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতারা কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেননি।